ছোট ব্যবসা চালু করার সময় কি করবো এবং কি করবো না?
কি ভাবে শুরু করবো। এই প্রশ্নটি উদ্যোক্তাদের মাথায় প্রথমে চলে আসে যখন তারা চিন্তা করতে শুরু করে, তারা কি করবে। এটা আসলেই একটু কঠিন তাদের জন্য কি করা উচিত আর উচিত নয়।
যে পণ্য নিয়ে কাজ করবেন:
যে পন্য নিয়ে কাজ করবেন তার সুস্পষ্ট একটি ধারনা থাকতে হবে এবং সেই পন্যকে বুঝতে চেষ্টা করতে হবে মানে হচ্ছে আপনার ক্রেতা কারা, আপনার পন্য কি কি হবে এবং আপনার প্রতিযোগীদের কথাও মাথায় রাখতে হবে।
নিজেকেই একটু প্রশ্ন করুন:
এই পন্যটিতে কি কোন সমস্যা সমাধানের পথ খুজে পাওয়া যাবে
এই পন্যটিতে নতুন কি আছে
কারা এই পন্যটি কিনতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করবে
এটা সত্য যে আপনি আপনার প্রতিযোগীর থেকে ভালো করতে না পারলেও নতুন কিছু উপাদান যোগ করতে পারবেন যেটা কিনা আপনার ক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করতে পারবেন।
কি ভাবে সামনে পৌছবেন ঠিক করুন:
মনের ভেতর আপনার বিজনেস প্লান এর নকশা তৈরি করে রাখেতে হবে, সেটা দীর্ঘ এবং স্বল্প মেয়াদী হতে পারে।এই গোছানো প্লানটিই আপনাকে সামনে আগানোর পথ দেখাবে, কথন আপনার কি করা দরকার।আপনি প্রথম ৬ মাসে কি করতে চান প্রথম ৩ বছর আপনার প্রতিষ্ঠান কোথায় নিতে চান।যদি সম্বব হয় বিস্তারিত ভাবে আপনার সকল পরিকল্পনা লিখে রাথা ভালো।এটা শুধু পরিকল্পনাকেই সহায়তা করবে না আপনার চলার পথকেও সজহ করবে।
আপনার ব্যবসায়িক পরিবেশকে জানুন এবং আপনাকে পরিচিতো করে তুলুন:
নিজের প্রতিষ্ঠানকে পরিচিতো করার জন্য আপনার ব্যবসায়িক পরিবেশের সাথে খাপ খায়িয়ে চলুন, পরিবেশকে বড় পরিসরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানের সাথে সর্ম্পক তৈরি করতে হবে, এটা খুব গুরুত্বপূন্য কারন এটা এমন একটি নেটওয়ার্ক আপনাকে অনেক দূর পযর্ন্ত নিয়ে যেতে পারে। ব্যবসার
সময় ব্যবস্থাপনা:
সময় = টাকা যদি ধরা হয়, সে ক্ষেত্রে সময় এর দিকে একটু নজর দিতে হবে। আপনি কোন কাজে কতটুকু সময় ব্যয় করছেন এটাও আপনার প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূণ্য বিষয়, সঠিক সময় সঠিক কাজ না করলে আপনার কাজটিই করা হবে না।
শেষ কথা, ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করতে গেলে ব্যাংক থেকে টাকা না নেয়াই ভালো।আপনার যতটুকু সামর্থ্ আছে ততটুকু দিয়েই শুরু করতে দিতে পারে।
Like this:
Like Loading...