জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারের কাছে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে এক ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে।
টুইটারের ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুন মাসের মধ্যে ওই অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জানতে চেয়েছে সরকার। তবে বাংলাদেশ সরকারের এমন অনুরোধে সাড়া দেয়নি টুইটার কর্তৃপক্ষ।
টুইটার তাদের ওয়েবসাইটে ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। মূলত ছয় মাস পরপর এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করে টুইটার কর্তৃপক্ষ। যেখানে কোনো দেশের সরকারের পক্ষ থেকে তাদের কাছে কত তথ্য জানতে চাওয়া হয় এবং সেগুলো সরবরাহ করা হয় কি-না তা জানায় মাইক্রোব্লগিং সাইটটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, টুইটার ছয় মাসে ৩৮ দেশ থেকে মোট ছয় হাজার ৯০টি অনুরোধে ১৬ হাজার ৮৮২টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছে। এবারই প্রথম ওমান এবং পানামা তথ্য চেয়েছে টুইটারের কাছে।
টুইটার সেসব অনুরোধ যাচাই-বাছাই করে ৫৬ শতাংশ ক্ষেত্রে তথ্য সরবরাহ করেছে। ওই প্রতিবেদনের বাংলাদেশ অংশে দেখা যায়, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এবার শুধু একটি অ্যাকাউন্টেরই তথ্য চাওয়া হয়েছে।