আজকের বাংলা তারিখ
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং
  • ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
  • ১৮ই জমাদিউল-আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরী
  • এখন সময়, বিকাল ৩:৩৫

বাজি হারলেন ক্যামেরন, ইউরোপে অস্থিরতা

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন যে বাজি ধরেছিলেন, তাতে তিনি হেরে গেছেন। এই পরাজয় এতই নিষ্ঠুর যে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে আগের চেয়েও শক্তিশালী ম্যান্ডেট পাওয়ার এক বছরের মধ্যেই তাঁর বিদায়ঘণ্টা বেজে গেল। ৪৩ বছরের ইউরোপীয় জোট ইইউ থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার এই রায় শুধু যে ব্রিটিশ অর্থনীতি ও রাজনীতিকে আলোড়িত করেছে তা নয়, এর ধাক্কা থেকে ইউরোপ, এশিয়া কিংবা আমেরিকা—কেউই বাদ যায়নি। বলা চলে, বিশ্বনেতাদের এবং বৈশ্বিক অর্থবাজারগুলো এমন দুঃস্বপ্নের জন্য প্রস্তুত ছিল না।
প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন, বিরোধী নেতা জেরেমি করবিন এবং প্রধান প্রধান দলের প্রথম সারির নেতারা একজোট হয়ে ইউরোপের সঙ্গে জোটভুক্ত থাকতে চাইলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্রিটিশ জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। পুরো দেশের হিসাব ৫১.৯% বিপক্ষে, ৪৮.১% পক্ষে। লন্ডনের ভোটের ফল ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে। একইভাবে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের ৬০ শতাংশের বেশি ভোট ইউরোপের পক্ষে। কিন্তু ইংল্যান্ডের বাকি অংশ এবং ওয়েলস বিচ্ছেদ চেয়েছে।
গণভোটের রায় প্রকাশিত হওয়ার পর ঘণ্টা পেরোনোর আগেই কার্যত শেয়ারবাজার চালু হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন। বিরোধী নেতা করবিন অবশ্য ভোট-পরবর্তী অস্থিরতা সামাল দেওয়ার জন্য ক্যামেরনের দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। বাস্তবতা হচ্ছে, করবিন কিংবা তাঁর দল লেবার পার্টির এখন এ ধরনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণের সামর্থ্য নেই। ক্যামেরন তাঁর দলের ভেতরে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচনের জন্য আগামী অক্টোবর পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করেছেন। ফলে, ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আগামী কয়েক মাস একধরনের অস্থিরতা চলতেই থাকবে। তারপর দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদে যিনিই আসুন না কেন (সম্ভাবনা বরিস জনসনেরই উজ্জ্বল বলে বাজিকরদের ধারণা) তাঁকে দুই বছরের মধ্যে ইউরোপীয় কমিশনের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেটাতে হবে। গত ৪১ বছরে শত শত আইন হয়েছে অভিন্ন ইউরোপীয় নীতি এবং মান অনুসরণের জন্য। সেগুলো রাতারাতি বদলানো সম্ভব নয় বলেই এই দীর্ঘ সময় বরাদ্দ। সুতরাং এই পুরোটা সময়জুড়েই অস্থিরতা চলতে পারে।
লেবার পার্টিও অন্তর্দলীয় দ্বন্দ্বে পিছিয়ে নেই। এমনিতেই বামপন্থী এবং যুদ্ধবিরোধী নেতা করবিনের বিরুদ্ধে ডানপন্থী এবং ব্লেয়ার সমর্থকেরা মুখিয়ে ছিলেন। এখন গণভোটের সম্মিলিত ব্যর্থতার দায় তাঁর ওপরও কিছুটা পড়ছে। লাভবান হয়েছেন লন্ডনের সাবেক মেয়র কিছুটা খ্যাপাটে স্বভাবের টোরি নেতা বরিস জনসন। আর, তার চেয়েও বেশি লাভবান হয়েছেন উগ্র জাতীয়তাবাদী এবং কিছুটা বর্ণবাদী ইউকিপ নেতা নাইজেল ফারাজ। নাইজেল ফারাজ শরণার্থীদের মিছিল ব্রিটেনমুখী—এ রকম একটি ছবি দিয়ে যে অভিবাসনবিরোধী পোস্টার নিয়ে ব্রেক্সিটের পক্ষে প্রচার চালিয়েছিলেন, তাকে গত শতকে নাৎসিদের ইউরোপে ইহুদিবিরোধী ঘৃণা ছড়ানোর সঙ্গে তুলনীয় বলে অভিহিত করা হয়েছে। এবং ব্রেক্সিটের মূল প্রচারণার নেতৃত্বে ছিলেন যাঁরা, তাঁরাও ওই প্রচারণার নিন্দা করেছেন। তবে সেই প্রচারণার তোড়েই ব্রেক্সিটের এই সাফল্য। নির্বাচনী প্রচারণার সময় উগ্র জাতীয়তাবাদী এক হামলাকারীর হামলায় নিহত হন লেবার পার্টির নবীন এমপি জো কক্স। অভিযোগ ওঠে যে চরম বিদেশিবিদ্বেষী (জেনোফোবিক) প্রচারণাই জোর মৃত্যুর কারণ।
ইউরোপের সঙ্গে এই বিচ্ছেদের ফলে শুধু ব্রিটেনেই যে এখন উগ্র জাতীয়তাবাদী শক্তিগুলোর উত্থান ঘটছে, তা নয়। সিরিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে চলতে থাকা যুদ্ধ-সংঘাতের পটভূমিতে সৃষ্ট শরণার্থী-সংকটের কারণে ইউরোপজুড়েই রয়েছে অভিবাসনবিরোধিতা। ব্রিটেনে উগ্র জাতীয়তাবাদীদের সাফল্য সেই তেতে থাকা ইউরোপেও এখন অভিবাসনবিরোধী উগ্র ডানপন্থী এবং বর্ণবাদীদের উজ্জীবিত করবে।
এদিকে, আমরা সম্ভবত দেখব আত্মমুখী এক নতুন ব্রিটেনকে। ফলে অভিবাসীদের জন্য ব্রিটেনের চেহারা বদলে যাওয়ার সম্ভাবনা এখন আরও প্রকট হতে বাধ্য। ইউরোপের প্রায় ২৮ লাখ নাগরিক ব্রিটেনে তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটাবেন। একই অবস্থা হবে প্রায় ২০ লাখ ব্রিটিশ নাগরিকের, যাঁরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কাজ করছেন।
গণভোটে ব্রেক্সিটের রায় আসায় সবচেয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে বিশ্বের অর্থবাজারগুলো। যে প্রবণতা শুরু হয়, তা গত ৩১ বছরে দেখা যায়নি। লন্ডনের প্রধান শেয়ারসূচক ৮ শতাংশ পরিমাণ পড়ে যায়। পাউন্ডের দর পড়ে যায় ১০ শতাংশের বেশি। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রধান মার্ক কার্নি ঘোষণা করেন, পাউন্ডের মূল্য ধরে রাখা এবং ব্যাংকগুলো যাতে তহবিল সংকটে না পড়ে সে জন্য তাঁরা ২৫ হাজার কোটি পাউন্ড জোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করে রেখেছেন। এখনো আশঙ্কা রয়েছে যে ব্যাংকগুলোকে রক্ষার জন্য লেনদেনে নিয়ন্ত্রণ আরোপিত হতে পারে। বাড়বে সুদের হারও। ২০০৮ সালের মহামন্দার মতোই আরও এক দফা মন্দার আশঙ্কাই এখন ব্যবসায়ী এবং অর্থনীতিবিদদের প্রধান দুশ্চিন্তা।
স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন দল স্কটিশ জাতীয়তাবাদীরা বলেছেন, স্কটিশরা ইউরোপে থাকার পক্ষে মত দিয়েছে এবং সে কারণে ইংল্যান্ডের সঙ্গে মতপার্থক্য মেটার নয়। উত্তর আয়ারল্যান্ডের সরকারের শরিক শিন ফেন বলেছে, তাঁদের রাজ্য যেহেতু ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে, সেহেতু তাঁরা এখন আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে একীভূত হওয়ার জন্য গণভোট করতে চান। ফলে যুক্তরাজ্য আর ততটা যুক্ত নাও থাকতে পারে। তাদের রাজতন্ত্রেও ভাঙনের আশঙ্কা ক্রমেই প্রকট হবে।
এই ভোটের ফল হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভবিষ্যৎও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। অন্যান্য ছোট ইউরোপীয় দেশগুলোতেও একই ধরনের গণভোটের দাবি উঠবে। সুতরাং এই গণভোটের ফলে ইউরোপও ভাঙনের পথে যাত্রা শুরু করতে পারে। ইউরোপের যেসব দেশে চরম ডানপন্থী বর্ণবাদী দলগুলো ধীরে ধীরে শক্তি অর্জন করছিল, তারা নতুন করে উজ্জীবিত হবে এবং ইউরোপজুড়েই অভিবাসীরা, বিশেষত মুসলিম শরণার্থীরা হয়রানি ও বৈষম্যের শিকার হবেন।
ওয়াশিংটন, ব্রাসেলস, বার্লিন, প্যারিস ও মস্কোতে সবাই এখন নড়েচড়ে বসতে বাধ্য। মুক্তবিশ্বের নেতা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে ইউরোপে বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিল ব্রিটেন। এবং সে কারণে ইউরোপে ব্রিটেনের নেতৃত্বের যে ভূমিকা ছিল, তা এখন অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়বে। এর প্রভাব পড়তে পারে উত্তর আটলান্টিক সামরিক জোট ন্যাটোতেও। বিশ্বব্যবস্থায়—বিশেষত নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার প্রশ্নে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠবে। ইউরোপে রাশিয়ার প্রভাববলয় বিস্তারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরালো ভূমিকা ছিল ব্রিটেনের। কিন্তু ইউরোপীয় জোটের বাইরে তা ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেওয়া যায় না।
প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন অবশ্য পদত্যাগ না করলেও পারতেন। তিনি সে রকম কথাই বলেছিলেন। গণভোটের রায় মানতেও তিনি বাধ্য নন। ব্রিটিশ সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী পার্লামেন্ট হচ্ছে সার্বভৌম এবং সাধারণভাবে গণভোটের রায় মানার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে। সুতরাং তাঁরা চাইলে তাঁদের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তবে, স্কটিশ স্বাধীনতার প্রশ্নে গণভোটের যে আইন হয়েছিল, সেই আইনে গণভোটের রায় মানার বাধ্যবাধকতা ছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়ন-বিষয়ক গণভোটের আইনে ফল মেনে নেওয়ার কোনো বাধ্যবাধকতা রাখা হয়নি।
বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক প্রভাব হয়তো ততটা ব্যাপক নয়। তা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে প্রভাবটা অনেক বড় হতে পারে। বিস্ময়করভাবে পাউন্ডের সঙ্গে টাকার দামও পড়ে গেছে প্রায় ১০ শতাংশ। ব্রিটেনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা একটা বড় সময়ের জন্য মন্দাবস্থার মুখোমুখি হবেন। সুদের হার বাড়ায় খরচ বাড়বে, পাউন্ডের দাম পড়ে যাওয়ায় ক্রয়ক্ষমতা কমবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যও ব্যয়বহুল হবে। ফলে বাংলাদেশে রেমিট্যান্সের ওপরও তার কিছুটা প্রভাব পড়তে বাধ্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এগুলোর প্রকৃত চিত্র স্পষ্ট হবে।
প্রশ্ন হচ্ছে ভোটের পর যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সম্ভাবনা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি আগেই দেওয়া হয়েছিল। তাহলে ব্রিটিশ ভোটাররা এমন সিদ্ধান্ত কেন নিলেন? এর রাজনৈতিক কারণটি হচ্ছে ব্রিটিশদের ঐতিহ্যগত জাত্যভিমান— ঔপনিবেশিক আমলের অহংবোধের ধারাবাহিকতা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকর্তাদের অতিরিক্ত ক্ষমতা, আমলাতান্ত্রিকতা এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষা ব্রিটিশ রাজনীতিকদের ক্রমেই ক্ষুব্ধ করে তুলছিল। সুতরাং তাঁরা ব্রাসেলসে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কাছে আর ক্ষমতার ছাড় দিতে রাজি হচ্ছিলেন না। অন্যদিকে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সাধারণ খেটে খাওয়া নাগরিকদের সংকেট বা টানাপোড়েনের কোনো সমাধান বিদ্যমান ব্যবস্থায় সম্ভব হচ্ছিল না। ২০০৮ সালে লেম্যান ব্রাদার্সের ধস ব্রিটিশ অর্থনীতিতে যে ঘাটতি তৈরি করে, তার কারণে কৃচ্ছ্রসাধনের বড় চাপটাই বহন করতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। ধনিক শ্রেণির মিত্র টোরি পার্টি ব্যাংকার এবং ব্যবসায়ীদের যতটা কর ছাড় দিয়েছে, ঠিক ততটাই কেড়ে নিয়েছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কাছ থেকে। আর কৃচ্ছ্রসাধনের দায় চাপিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর।
ভোটের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১৮-২৫ বছর বয়সীদের ৭০ শতাংশ এবং ২৫-৪০ বছর বয়সীদের ৬০ শতাংশই ভোট দিয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে। কিন্তু চল্লিশোর্ধ্বদের ৫৬ শতাংশ এবং ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ৮০ শতাংশই ভোট দিয়েছেন ব্রেক্সিটের পক্ষে। ব্রিটিশ জনগোষ্ঠীর রক্ষণশীল অংশ হচ্ছে এই বয়স্করাই এবং ব্যালট বাক্সে তাঁরাই বেশি শক্তিশালী। ফলে সাদা চুলের জনগোষ্ঠীর সংকীর্ণতার কাছে তরুণ জনগোষ্ঠীর উদারবাদিতার পরাজয় ঘটল।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ব্রিটেন তার কথিত নয়া স্বাধীনতা অর্জনের ইউরোপের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক বিচ্ছেদ ঘটানোর সিদ্ধান্ত নিল, তার পরিণতিতে নিকট-ভবিষ্যতে তাদের সমৃদ্ধির সম্ভাবনা যতটা না উজ্জ্বল, তার বদলে সংকট বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। একই সঙ্গে তারা বাকি বিশ্বকেও একটি অনাকাঙ্ক্ষিত সংকটের মধ্যে টেনে নিয়ে গেল।

এরপর কী?
* ইইউ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছিন্ন হতে অন্তত দুই বছর লাগবে
* প্রত্যাহারের চুক্তি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে যাবে
* দুই বছরেও প্রত্যাহারের চুক্তি না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিচ্ছেদ কার্যকর হবে
* বিচ্ছেদ কার্যকর হলে ইইউর আইনগুলো যুক্তরাজ্যে প্রযোজ্য হবে না

MY SOFT IT Wordpress Plugin Development

Covid 19 latest update

# Cases Deaths Recovered
World 0 0 0
Bangladesh 0 0 0
Data Source: worldometers.info

Related News

সানির ব্যাটারি বিপ্লব

সানি সানওয়ার কাজ করেন নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নিয়ে। স্বপ্ন দেখেন কার্বন নিঃসরণমুক্ত বিদ্যুৎ–ব্যবস্থার। ...

বিস্তারিত

অনলাইনে ব্যবসা করতে চান?

ধরুন আপনার অসাধারণ কিছু প্রোডাক্ট আছে। খুব সুন্দর করে কন্টেন্ট তৈরী করে নিজের ওয়েবসাইট সাজিয়েছেন। পণ্যের ছবি ...

বিস্তারিত

হলোগ্রাফি এবং পদার্থবিজ্ঞানের মেসি

আজকে যে বিষয়টা দিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাই, সেই ধারণাটার জন্ম স্ট্রিং তত্ত্ব থেকে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এর ...

বিস্তারিত

ফেসবুক ছাড়ার বার্ষিক গড় মূল্য ১ হাজার ডলার

ফেসবুক ব্যবহারের কারণে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতির বিষয়টি প্রায় সবাই জানেন। এর সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্যের ...

বিস্তারিত