প্রায় দেড় বছরের আলোচিত-সমালোচিত প্রচারণা শেষে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ মঙ্গলবার। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা থেকে নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হবে। নির্বাচনে কে প্রেসিডেন্ট হবেন সেদিকে তাকিয়ে আছে পুরো বিশ্ব। প্রায় ১৩ হাজার কিলোমিটার দূরের বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। ভোটের মাধ্যমে মানুষের সেই অপেক্ষার অবসান ঘটাবেন মার্কিনীরা। নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ফার্স্ট লেডি হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন ও রিপাবলিকান প্রার্থী ধনকুবের ডোনাল্ড জে ট্রাম্পের মধ্যে। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ইতিহাসে এই নির্বাচনকে সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনে ৫৩৮টি ইলেক্টোরাল ভোটের মধ্যে জয়ের জন্য পেতে হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ২৭০টি। নির্বাচনে হিলারির দল ডেমোক্র্যাটের নিয়ন্ত্রণে আছে ২১টি এবং ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণে আছে ১৮টি অঙ্গরাজ্য। শেষ মূহূর্তে ই-মেইল ইস্যুতে গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সিদ্ধান্তে হিলারি শিবিরে স্বস্তি ফিরে এসেছে, ট্রাম্প মহলে উদ্বেগ লক্ষ্য করা গেছে। ট্রাম্পের নারী কেলেঙ্কারি আর বাজে মন্তব্যের ওপর ভরসা হিলারির। ট্রাম্পের ভরসা কেবল পরিবর্তনের ডাকের ওপর। তবে নির্বাচনের ফল পাল্টে দিতে সহায়তা করবে অভিবাসী ভোট। প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ছাড়াও মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট, প্রতিনিধি পরিষদ, বিভিন্ন রাজ্যের গভর্ণর ও স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে আজ ভোট শুরু হবে সকাল ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে। ১১ ঘন্টা থেকে ১৩ ঘন্টা ভোট গ্রহণ চলবে। ১৯৪৮ সাল থেকে ঐতিহ্য অনুযায়ী নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডিক্সভিল নচ এবং হার্টস লোকেসন নামের দুটি ছোট গ্রামের বাসিন্দারা প্রথম ভোট দেবেন। ঘড়ির কাটা রাত ১২টা স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গেই বুথ খুলে দেওয়া হবে। এই ভোটকে মধ্যরাতের ভোটও বলা হয়। হিলারি ও ট্রাম্প ছাড়া আরো কয়েকজন প্রার্থী থাকলেও তাদের নিয়ে প্রচারণাটা খুব বেশি নেই। ব্যালটে হিলারি, ট্রাম্প, লিবারটেরিয়ান পার্টির প্রার্থী গ্যারি জনসন এবং গ্রিন পার্টির জিল স্টেইনের নাম থাকবে। তাদের সঙ্গে তাদের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের নামও থাকবে। বাকি প্রার্থীদের নাম বিভিন্ন রাজ্যের ব্যালটে থাকবে। নির্বাচনে ভোট দিবেন ২০ থেকে ২২ কোটি ভোটার। হিলারির রানিংমেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী টিম কেইন এবং ও ট্রাম্পের রানিংমেট মাইক পেন্স। নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টরা আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি শপথ নেবেন। আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা হবে ৬ ডিসেম্বর। তবে বুধবারের মধ্যেই মিডিয়ার মাধ্যমে হোয়াইট হাউসের নতুন বাসিন্দার খবর জানতে পারবেন বিশ্ববাসী।
আজ যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিক ভোট শুরু হলেও তিন সপ্তাহ আগে থেকেই নিয়ম অনুযায়ী ৩৮টি অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোট শুরু হয়েছে। ডাকযোগেও ভোট দেওয়ার প্রচলন আছে। প্রায় চার কোটি আগাম ভোট পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ইলেক্টোরাল কলেজের ভোটে। এই ইলেক্টোরদের জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়। দেশটিতে মোট ৫৩৮টি ইলেক্টোরাল ভোট রয়েছে। এর মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ২৭০টিতে জয় পেলেই তিনি হবেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উত্তরসূরি এবং দেশটির ৪৫তম প্রেসিডেন্ট। জনসংখ্যার হিসাবে ইলেক্টোরাল ভোট নির্ধারণ করা হয়। একটি রাজ্যে যিনি বেশি পপুলার ভোট পাবেন তিনি সব কয়টি ইলেক্টোরাল ভোট পাবেন। কেবল ব্যতিক্রম মেইন ও নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্য ছাড়া। কোনো প্রার্থী একটি রাজ্যে ৫১ শতাংশ ভোট পেলে তিনি ওই রাজ্যের সবকয়টি ইলেক্টোরাল ভোট পাবেন।
দোদুল্যামান রাজ্য
মূল নির্বাচনে মূলত দোদুল্যামান অঙ্গরাজ্যগুলোকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এবারের নির্বাচনে ১৩টি অঙ্গরাজ্যকে ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’ হিসেবে শনাক্ত করেছে বিবিসি। কোনো কোনো সংবাদ মাধ্যম ১১টিও উল্লেখ করেছে। বিবিসির ১৩ অঙ্গরাজ্যগুলো হলো – অ্যারিজোনা, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, আইওয়া, মিশিগান, নেভাদা, নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলাইনা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন। ৬ নভেম্বরের সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী এসব রাজ্যগুলোর মধ্যে সাতটিতে ট্রাম্প ও ছয়টিতে হিলারি এগিয়ে। ট্রাম্প এগিয়ে আছেন – অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, আইওয়া, নেভাদা, নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলিনা ও ওহাইওতে। অপরদিকে হিলারি এগিয়ে আছেন- কলোরাডো, ফ্লোরিডা, মিশিগান, পেনসিলভানিয়া, ভার্জিনিয়া ও উইসকনসিনে। তবে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোর মধ্যে সংখ্যার হিসেবে ট্রাম্প এগিয়ে থাকলেও হিলারির এগিয়ে থাকা অঙ্গরাজ্যগুলোতে ভোটার সংখ্যা বেশি থাকায় ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটের সংখ্যাও বেশি। এবার ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও রাজ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এসব রাজ্যের জয়-পরাজয়ই প্রেসিডেন্ট হওয়া না হওয়ার বিষয়টি নির্ধারণ করবে। এনবিসি/ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের গৃহীত সর্বশেষ জাতীয় জনমত জরিপে হিলারি ও ট্রাম্পের প্রতি সমর্থন যথাক্রমে ৪৪ ও শতাংশ ও ৪০ শতাংশ।
সিনেটের ১০০ সদস্যের মধ্যে ৩৪ পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডেমোক্র্যাটদের ১০টি আসনে এবং রিপাবলিকানদের ২৪টি। ৪৩৫ প্রতিনিধি পরিষদের সবকয়টিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এছাড়া ১২টি রাজ্য এবং দুটি টেরিটোরির গভর্নর, ৪৪টি রাজ্যের আইনসভা এবং মেয়র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এবারের নির্বাচনে প্রধান ইস্যু থাকবে পাঁচটি। এর মধ্যে অভিবাসন জয়-পরাজয় নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অভিবাসনকেই ট্রাম্প ব্যবহার করছেন তুরুপের তাস হিসাবে। আমেরিকা আর মেক্সিকো সীমান্তে দুর্ভেদ্য দেওয়াল তুলে দেওয়ার যে আহ্বান ট্রাম্প জানিয়েছেন, তার সমালোচকরা যদিও বলছেন তা অবাস্তব এবং বিশাল ব্যয়সাপেক্ষ, কিন্তু তার এই আহ্বানে সমর্থন রয়েছে রিপাবলিকান দলের। ট্রাম্প আগে বলেছিলেন আমেরিকার মাটিতে যে এক কোটি ১০ লাখের বেশি নথিবিহীন অভিবাসী রয়েছে, তাদের তিনি দেশত্যাগে বাধ্য করবেন এবং সমস্ত মুসলমানের আমেরিকায় ঢোকা বন্ধ করে দেবেন- সে বক্তব্য থেকে তিনি আপাতত সরে এসেছেন। কিন্তু তার এই নীতি তিনি পরিত্যাগ করেননি। হিলারি বলেছেন, আমেরিকায় নথিবিহীন যেসব অভিবাসী ও তাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে বাস করছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা একপাক্ষিকভাবে নির্বাহী ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তাদের থাকার বিষয়কে বৈধতার দেবার যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি সেই প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে চান। তিনি অভিবাসন নীতির সার্বিক সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যান্য ইস্যুর মধ্যে রয়েছে পররাষ্ট্র নীতি, শরণার্থী, জলবায়ু পরিবর্তন এবং গর্ভপাত।
ই-মেইল কেলেঙ্কারির তদন্ত করে হিলারির বিরুদ্ধে অপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। এফবিআইয়ের পরিচালক জেমস কোমি বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকার সময় ই-মেইল ব্যবহার নিয়ে যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছিল, এই নিয়ে তদন্তের পর দেখা যাচ্ছে, হিলারির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করাটা উচিত হবে না। এই ঘোষণার পর এফবিআইয়ের ওপর চটেছেন ট্রাম্প। তিনি এফবিআইয়ের বিরুদ্ধে অনুচিত কাজের অভিযোগ এনেছেন।
হিলারির ভরসা
মূল ভরসা ট্রাম্পের নারী কেলেঙ্কারি ও নির্বাচনী প্রচারনায় বাজে মন্তব্য। ২০১২ সালে ওবামার জেতা প্রদেশগুলো ধরে রাখতে পারলেই সোজা হোয়াইট হাউসের অন্দরে ঢুকে পড়বেন হিলারি। ১৩টি দোদুল্যামান রাজ্যে একটিতে অবশ্য জিততে হবে। নিউ ক্যারোলাইনা আগেই ঝুলিতে ঢুকেছে। বাকি প্রদেশের আফ্রিকান-আমেরিকান এবং ল্যাটিন ভোটারদের সমর্থন পেলেই বাজিমাত করবেন হিলারি। যৌন কেলেঙ্কারি সামনে আসায় ট্রাম্পের পক্ষের অনেকেই হিলারির দিকে ঝুঁকেছেন। ধনকুবের ট্রাম্প নন, বরং খেটে খাওয়া মতবাদে বিশ্বাসী হিলারিকেই পছন্দ মার্কিনবাসীর। মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পাশে থাকায় লাভবান হবেন সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিততে হলে ট্রাম্পকে নেভাদা ও ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য নিজ দখলে আনতে হবে। আগাম ভোটের হিসাবে ট্রাম্প সম্ভবত এই দুই রাজ্যই হারাচ্ছেন। এতে ভেস্তে যেতে পারে তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার স্বপ্ন। এই হার হয়তো হিস্পানিক ভোটারদের কারণেই তাকে মেনে নিতে হবে। এদের তিনি ধর্ষক ও মাদক ব্যবসায়ী বলে নিন্দা করেছিলেন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, নেভাদায় হিস্পানিকদের আগাম ভোটের পরিমাণ আগের যেকোনো সময়ের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ‘পলিটিকো’ জানিয়েছে, এই রাজ্যের সবচেয়ে জনবহুল ক্লার্ক কাউন্টিতে হিস্পানিকদের কারণে হিলারি কমপক্ষে ৭২ হাজার ভোটে এগিয়ে। ২০১২ সালে ওবামা নেভাদা জিতেছিলেন ৭ পয়েন্টে। ওই সময় এই কাউন্টিতে ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে আগাম ভোট পড়েছিল ৭১ হাজার। ফ্লোরিডায়ও আগাম ভোটে প্রায় ৬২ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যার মধ্যে ১০ লাখ ভোটার হিস্পানিক। ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন নির্বাচনী পরিসংখ্যান বিশারদ জানিয়েছেন, তার হিসাব অনুযায়ী এই হিস্পানিক ভোটারদের এক-তৃতীয়াংশই এ বছর প্রথমবারের মতো ভোটে অংশ নিচ্ছেন। এর বেশিরভাগ অংশ যাবে হিলারির ঝুলিতে।
ট্রাম্পের ভরসা
পরিবর্তনের ডাকই ভরসা ট্রাম্পের। কৃষ্ণাঙ্গদের চটিয়েছেন তিনি। কিন্তু ডেমোক্র্যাটদের ভোট ব্যাংক ফাটল ধরাতে পারলেই সুবর্ণ সুযোগ ট্রাম্পের সামনে। ল্যাটিন আমেরিকানদের ভোট বিমুখ করলেই, অ্যারিজোনা ট্রাম্পের দখলে। সেক্ষেত্রে ফ্লোরিডা, নেভাদা এবং কলোরাডোতেও তার সমর্থনে এগিয়ে আসবে। অভিবাসী বিরোধী বলে পরিচিত ট্রাম্প। নিজেদের স্বার্থে চাকুরিজীবীরা তাকে ভোট দিতে পারেন। তারাই হয়ে উঠতে পারেন ট্রাম্পকার্ড। রিপাবলিকান শিবিরে তাকে নিয়ে অশান্তি চলছে। কিন্তু হিলারির দিকে না ঝুঁকে, দল মনোনীত প্রার্থীকেই তারা ভোট দেবেন বলে আশা। ফ্লোরিডা, ওহাইওতে ওবামার জনপ্রিয়তা এখনও অক্ষুন্ন। তবে তাতে ফাটল ধরতে পারে। বিত্তশালী হিসেবেই পরিচিত ট্রাম্প। ফিলাডেলফিয়া, মেইন ও নিউ হ্যাম্পশায়ারের মধ্যবিত্ত সমপ্রদায় তার দিকে ঝুঁকলেই লক্ষ্য পূরণ হবে। ‘মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ – এটাই ট্রাম্পের প্রচার স্লোগান। এই স্লোগানের সুবিধা পেতে পারেন তিনি। অনেক মার্কিন নাগরিকের কাছে ‘৯/১১, লাদেন ও ইসলাম’ এমনই একটা শব্দবন্ধ যে তারা এগুলো শুনলেই বিসর্জন দিয়ে দিতে পারেন যে কোনও ধরনের যুক্তি-তর্কের হিসাব। মানুষের সেই আবেগটাকেই কাজে লাগাতে চেয়েছেন ‘অরাজনৈতিক’ প্রার্থী ট্রাম্প। আর এর সঙ্গে যোগ করুণ মার্কিন মুলুকে ভোট পড়ার হার। যত কম ভোট পড়বে, হিলারির জন্য ততই খারাপ বলে মনে করছেন ভোট সমীক্ষকরা।
১৯৮৪ থেকে সফলভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে আসছেন অ্যালান লিঞ্চম্যান। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক একাধিক কারণ ব্যাখ্যা করে ট্রাম্পের পক্ষে রায় দিয়েছেন। কিন্তু তিনিও ফল নিয়ে খুব একটা নিশ্চিন্ত নন এবার।
# | Cases | Deaths | Recovered |
---|---|---|---|
World | 0 | 0 | 0 |
Bangladesh | 0 | 0 | 0 |
Data Source: worldometers.info |
সানি সানওয়ার কাজ করেন নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নিয়ে। স্বপ্ন দেখেন কার্বন নিঃসরণমুক্ত বিদ্যুৎ–ব্যবস্থার। ...
বিস্তারিতধরুন আপনার অসাধারণ কিছু প্রোডাক্ট আছে। খুব সুন্দর করে কন্টেন্ট তৈরী করে নিজের ওয়েবসাইট সাজিয়েছেন। পণ্যের ছবি ...
বিস্তারিতআজকে যে বিষয়টা দিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাই, সেই ধারণাটার জন্ম স্ট্রিং তত্ত্ব থেকে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এর ...
বিস্তারিতফেসবুক ব্যবহারের কারণে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতির বিষয়টি প্রায় সবাই জানেন। এর সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্যের ...
বিস্তারিত